সাধারনত উইন্ডোজ ফোনের অ্যাপস আমরা কম ই জানি , তবুও উইন্ডোজ ষ্টোরের সেরা দশটি অ্যাপস নিয়ে আলোচনা করলাম নিচে
২)Adobe Reader:কোনো পিডিএফ ফাইল পড়ার জন্য সব প্ল্যাটফর্মেই অ্যাডোব রিডার এর যথেষ্ঠ সুনাম আছে।
৩)Files:মেমোরি কার্ড ও ফোনের কনটেন্ট গুলো গুছিয়ে রাখার জন্য বিল্টইন ভাবে Storage Sense নামে একটি অ্যাপ পাবেন।কিন্তু প্রয়োজনীয়তার দিক দিয়ে বিল্ট ইন এই অ্যাপ এর চেয়ে অনেক উপরে আছে 'Files' অ্যাপটি।
৪)Modern Translate:বাঙ্গালীদের জন্য উইন্ডোজ প্ল্যাটফর্মের অন্যতম বড় সমস্যা হচ্ছে এখানে আপনি খুব একটা ডিকশনারি পাবেন না।যে কয়টা পাবেন সেগুলোও আপনার প্রয়োজন মেটাতে সক্ষম নয়।এ অবস্থায় আপনি হয়তো গুগল ট্রান্সলেট অ্যাপটি ডাউনলোড করে নিতে চাইবেন,কিন্তু আপনার জন্য আরেকটি দুঃসংবাদ।তা হলো উইন্ডোজ স্টোরে আপনি গুগল ট্রান্সলেট এর অফিসিয়াল অ্যাপস পাবেন না।এজন্য আপনি 'Modern Translate' অ্যাপটি ডাউনলোড করতে পারেন যা পুরোপুরি ' Google Translate' এর মতোই ব্যবহার করতে পারবেন।
৫)Playtube 2015:ইউটিউবের ভিডিও ডাউনলোড করার জন্য এ্যন্ড্রয়েড এর জনপ্রিয় অ্যাপ হলো টিউবমেট।উইন্ডোজেও আপনি টিউবমেট এর অনেকগুলো অ্যাপ পাবেন কিন্তু সবগুলোই ফেইক।এগুলো দিয়ে ভিডিওগুলো মেমরিতে ডাউনলোড করতে পারবেন না।কোনো ভিডিও মেমরিতে ডাউনলোডের জন্য আপনি 'PlayTube 2015' ব্যবহার করতে পারেন।
৬)Shazam:সঙ্গীতপ্রেমীদের জন্য দুর্দান্ত একটি অ্যাপ।অন্য কেউ কোনো গান বাজাচ্ছে,গানটি খুব ভালো লেগে গেলো।এখন আপনিও আপনার ফোনে গানটি বাজাতে চান অথবা গানটির লিরিক্স চান কিন্তু গানের নাম জানেন না।এক্ষেত্রে অ্যাপটি ওপেন করুন।আর পেয়ে যান গানসহ গানটির সব ডিটেইলস।
৭)UC Browser:শান্তিতে নেট ব্রাউজিং করার জন্য ভালো একটা ব্রাউজার লাগে।উইন্ডোজে আপনি UC Browser ছাড়া মনতুষ্ট করার জন্য আর কিছুই পাবেন না
৮)Movie Maker 8.1:যারা মোবাইল দিয়ে শর্টফিল্ম বানাতে ভালোবাসেন এটি তাদের জন্য।এটি ডাউনলোড করতে গেলে আপনাকে টাকা খরচ করতে হবে।ফ্রি অ্যাপগুলোর মধ্যে আপনি 'Movie Creator Beta' ব্যবহার করতে পারেন।
৯) Blink:উইন্ডোজ ফোনের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অ্যাপ এটি।যারা মোবাইল দিয়ে স্পোর্টস ফটোগ্রাফি করতে ভালোবাসেন তাদের জন্য এটি বেস্ট।এটি দিয়ে আপনি এক সেকেন্ডে ১৬ টি ফ্রেম ক্যাপচার করতে পারবেন।
১০)OneDrive:বর্তমান যুগে ক্লাউড স্টোরেজ অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি বন্ধু।ব্যক্তিগত তথ্য হালনাগাদের জন্য এটির প্রয়োজন বলে শেষ করা যাবে না।এটিতে একাউন্ট খুললেই আপনি ফ্রি ১৫ জিবি স্টোরেজ পাবেন।
১) Pics Art:ভালো একটা ছবি তুলে সবার প্রথমে যেটা চাই তা
হলো ছবিটা ইডিট করতে হবে।অ্যান্ড্রয়েডে হলে আপনি ৪-৫ টা ইডিটর ডাউনলোড
করতেন এবং সম্মিলিতভাবে একটা ছবি ইডিট করতেন।উইন্ডোজে কিন্তু আপনি এ
সুবিধাটা পাবেন না।কেননা উইন্ডোজের অধিকাংশ ফটো ইডিটর অ্যাপই
ভুয়া।এক্ষেত্রে পিকস আর্ট আপনাকে সর্বোত্তম সুবিধাটা দিবে।
৩)Files:মেমোরি কার্ড ও ফোনের কনটেন্ট গুলো গুছিয়ে রাখার জন্য বিল্টইন ভাবে Storage Sense নামে একটি অ্যাপ পাবেন।কিন্তু প্রয়োজনীয়তার দিক দিয়ে বিল্ট ইন এই অ্যাপ এর চেয়ে অনেক উপরে আছে 'Files' অ্যাপটি।
৪)Modern Translate:বাঙ্গালীদের জন্য উইন্ডোজ প্ল্যাটফর্মের অন্যতম বড় সমস্যা হচ্ছে এখানে আপনি খুব একটা ডিকশনারি পাবেন না।যে কয়টা পাবেন সেগুলোও আপনার প্রয়োজন মেটাতে সক্ষম নয়।এ অবস্থায় আপনি হয়তো গুগল ট্রান্সলেট অ্যাপটি ডাউনলোড করে নিতে চাইবেন,কিন্তু আপনার জন্য আরেকটি দুঃসংবাদ।তা হলো উইন্ডোজ স্টোরে আপনি গুগল ট্রান্সলেট এর অফিসিয়াল অ্যাপস পাবেন না।এজন্য আপনি 'Modern Translate' অ্যাপটি ডাউনলোড করতে পারেন যা পুরোপুরি ' Google Translate' এর মতোই ব্যবহার করতে পারবেন।
৫)Playtube 2015:ইউটিউবের ভিডিও ডাউনলোড করার জন্য এ্যন্ড্রয়েড এর জনপ্রিয় অ্যাপ হলো টিউবমেট।উইন্ডোজেও আপনি টিউবমেট এর অনেকগুলো অ্যাপ পাবেন কিন্তু সবগুলোই ফেইক।এগুলো দিয়ে ভিডিওগুলো মেমরিতে ডাউনলোড করতে পারবেন না।কোনো ভিডিও মেমরিতে ডাউনলোডের জন্য আপনি 'PlayTube 2015' ব্যবহার করতে পারেন।
৬)Shazam:সঙ্গীতপ্রেমীদের জন্য দুর্দান্ত একটি অ্যাপ।অন্য কেউ কোনো গান বাজাচ্ছে,গানটি খুব ভালো লেগে গেলো।এখন আপনিও আপনার ফোনে গানটি বাজাতে চান অথবা গানটির লিরিক্স চান কিন্তু গানের নাম জানেন না।এক্ষেত্রে অ্যাপটি ওপেন করুন।আর পেয়ে যান গানসহ গানটির সব ডিটেইলস।
৭)UC Browser:শান্তিতে নেট ব্রাউজিং করার জন্য ভালো একটা ব্রাউজার লাগে।উইন্ডোজে আপনি UC Browser ছাড়া মনতুষ্ট করার জন্য আর কিছুই পাবেন না
৮)Movie Maker 8.1:যারা মোবাইল দিয়ে শর্টফিল্ম বানাতে ভালোবাসেন এটি তাদের জন্য।এটি ডাউনলোড করতে গেলে আপনাকে টাকা খরচ করতে হবে।ফ্রি অ্যাপগুলোর মধ্যে আপনি 'Movie Creator Beta' ব্যবহার করতে পারেন।
৯) Blink:উইন্ডোজ ফোনের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অ্যাপ এটি।যারা মোবাইল দিয়ে স্পোর্টস ফটোগ্রাফি করতে ভালোবাসেন তাদের জন্য এটি বেস্ট।এটি দিয়ে আপনি এক সেকেন্ডে ১৬ টি ফ্রেম ক্যাপচার করতে পারবেন।
১০)OneDrive:বর্তমান যুগে ক্লাউড স্টোরেজ অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি বন্ধু।ব্যক্তিগত তথ্য হালনাগাদের জন্য এটির প্রয়োজন বলে শেষ করা যাবে না।এটিতে একাউন্ট খুললেই আপনি ফ্রি ১৫ জিবি স্টোরেজ পাবেন।
Get off reddit, you faggot pig lover
ReplyDeleteI don't understand...what u wanna say
Delete